স্বাস্থ্য ডেস্ক : গ্যাসট্রি্কে অনেকেই
আক্রান্ত হন। এ থেকে বাঁচার জন্য অনেকেই ওষুধপত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে
পড়েন। যদিও কিছুটা সতর্ক হলেই কোনো ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবে এ অসুস্থতা
থেকে মুক্ত থাকা যায়। এ লেখায় থাকছে তেমন কয়েকটি উপায়।
বর্জনীয়
গ্যাসট্রিক থেকে রক্ষার জন্য প্রথমেই কিছু বিষয় বর্জন করা উচিত। এগুলো হলো-
ধূমপান, কিছু ওষুধ গ্রহণ, অ্যালকোহল, চর্বিযুক্ত খাবার ও বেশি লেবুজাতীয় ফলমূল খাওয়া। এ ছাড়াও মানসিক চাপ ও অতিরিক্ত শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া থেকে সাবধান থাকতে হবে।
গ্যাসট্রিক থেকে রক্ষার জন্য প্রথমেই কিছু বিষয় বর্জন করা উচিত। এগুলো হলো-
ধূমপান, কিছু ওষুধ গ্রহণ, অ্যালকোহল, চর্বিযুক্ত খাবার ও বেশি লেবুজাতীয় ফলমূল খাওয়া। এ ছাড়াও মানসিক চাপ ও অতিরিক্ত শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া থেকে সাবধান থাকতে হবে।
গ্রহণীয়
গ্যাসট্রিক থেকে বাঁচার জন্য কয়েকটি উপাদান গ্রহণ করতে পারেন। এগুলো হলো-
গ্যাসট্রিক থেকে বাঁচার জন্য কয়েকটি উপাদান গ্রহণ করতে পারেন। এগুলো হলো-
১. যষ্টিমধু
খাবার খাওয়ার পর সামান্য পরিমাণে যষ্টিমধু মুখে রাখুন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এটি পেটের গ্যাসট্রিক সমস্যাকেই শুধু কমায় না, এটি সমস্যার মূল কারণও দূর করে। তবে এটি সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করতে হবে। কারণ মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
খাবার খাওয়ার পর সামান্য পরিমাণে যষ্টিমধু মুখে রাখুন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এটি পেটের গ্যাসট্রিক সমস্যাকেই শুধু কমায় না, এটি সমস্যার মূল কারণও দূর করে। তবে এটি সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করতে হবে। কারণ মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
২. ঘৃতকুমারী
ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা গাছের নির্যাস পেটের গ্যাস এবং গ্যাসট্রিক কমায়। এটি সাধারণত জুস আকারে গ্রহণ করা হয়। তবে মনে রাখতে হবে, এটি ঘুম ঘুম ভাব আনে। তাই সতর্কতার সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে এবং মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করা যাবে না।
ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা গাছের নির্যাস পেটের গ্যাস এবং গ্যাসট্রিক কমায়। এটি সাধারণত জুস আকারে গ্রহণ করা হয়। তবে মনে রাখতে হবে, এটি ঘুম ঘুম ভাব আনে। তাই সতর্কতার সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে এবং মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করা যাবে না।
৩. চুইং গাম
খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পর চিনিবিহীন একটি চুইং গাম ব্যবহার করুন। এতে এসিড ভাব উপশম হবে।
খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পর চিনিবিহীন একটি চুইং গাম ব্যবহার করুন। এতে এসিড ভাব উপশম হবে।
৪. মেলাটোনিন
বাজারে মেলাটোনিন সাপ্লিমেন্ট পাওয়া যায়, যা বহু রোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে এটি গ্রহণ করা যেতে পারে।
বাজারে মেলাটোনিন সাপ্লিমেন্ট পাওয়া যায়, যা বহু রোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে এটি গ্রহণ করা যেতে পারে।
৫. বেকিং সোডা
এক গ্লাস পানিতে আধ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তা পান করলে আপনার পাকস্থলির এসিড সমস্যা উপশম হবে। তবে এতে প্রচুর লবণ থাকায় তা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় ব্যবহার করা যাবে না।
এক গ্লাস পানিতে আধ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তা পান করলে আপনার পাকস্থলির এসিড সমস্যা উপশম হবে। তবে এতে প্রচুর লবণ থাকায় তা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় ব্যবহার করা যাবে না।
No comments:
Post a Comment