বর্তমান সময়ে আমরা জীবনকে সহজ করার জন্য অনেক প্রযুক্তিই ব্যবহার করছি।
এই সব প্রযুক্তির মধ্যে কিছু ক্ষেত্রে আমাদেরকে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন হয়।
কারন ভুলে গেলে চলবে না যে খারাপ মানুষ যেমন অতীতে ছিল, বর্তমানে আছে তেমন
ভবিষ্যতেও থাকবে।
মোবাইল বর্তমানে আমাদের কাছে একটি অপরিহার্য বস্তুতে পরিনত হয়েছে। মোবাইলে কথা বলা, ছবি তোলা, গান শোনা, বেচা-কেনা, লেন-দেন, চিকিৎসা, ব্যাংকিং, চাষ-বাস থেকে শুরু করে এমন কোন কাজ নেই যা করা হয় না। বিকাশ বর্তমানে সহজে মোবাইলে টাকা লেনদেনের জন্য একটি বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় পন্থা। এটি নির্দিষ্ট মোবাইলে একটি চার সংখ্যার পিন হল ঐ মোবাইল একাউন্টের সিকিউরিটি । আর তাই বসে নেই প্রতারনা চক্র। তারা মানুষের দুর্বলতা এবং সরলতার সুযোগ নিচ্ছে।
গতকাল ১০ ই মার্চ আমার পরিচিত এক ভাইয়ার সাইটে একজন ফোন করে একটা ডিজিটাল ক্যমেরা ও একটি ক্যামেরা স্ট্যান্ড অডার করে । তিনি ফোনে বলেন তার ঐ প্রোডাক্টের যাবতীয় টাকা তিনি বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধ করতে চান। নিয়ম অনুযায়ী ভাইয়া তাকে শুধু মাত্র ৫০০ টাকা অগ্রীম বিকাশ এবং বাকী টাকা পন্য গ্রহনের সময় কুরিয়ার সার্ভিসে দেওয়ার কথা বলেন। এর কিছুক্ষন পর ঐ ব্যক্তি ফোন করে বলেন যে তিনি টাকা পাঠিয়েছেন। কিন্তু টাকা না পাওয়ার কথা বললে ঐ ব্যক্তি বলেন আপনার বিকাশে কত টাকা ছিল। তখন ভাইয়া বিকাশের আনুমানিক ব্যালেন্স বললে প্রতারক চক্র ঐ অনুমানিক ভাবে বলা টাকার সাথে তারা ৬৬০০ টাকা যোগ করে হুবহু sender name bKash থেকে ইন্টারনেট থেকে একটি এস. এম. এস পাঠায়। কিন্তু এই টাকা বিকাশ মূল ব্যালেন্সে জমা হয় নি । প্রতারক চক্র এবার ফোন করে বলে আপনি কি বিকাশ থেকে কোন এস এম এস পেয়েছেন। এই ভুয়া এস.এম.এস এর কথা ভাইয়া অস্বিকার করলে প্রতারক চক্র বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করে। তারা বলে আপনার কাছে অন্য কোন মোবাইল সেট থাকলে আমি ঐ নাম্বারে ফোন দিচ্ছি। এবং ব্যালেন্স চেক করার অন্য পদ্ধতিটা আপনাকে বলছি। এই বলে প্রতারক চক্রটি ব্যালেন্স ট্রান্সফারের মাধ্যমে ভাইয়ার মোবাইলের টাকা তাদের একাউন্টে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এই চালাকি ভাইয়া ধরে ফেলে এবং তাদেরকে বলে যে টাকা আমার নিজের একাউন্টে জমা না হওয়া পর্যন্ত আমি আপনাদের পন্য পাঠাতে পারবো না। তখন প্রতারক চক্রের একজন দোকানদার পরিচয় দিয়ে বলে তাহলে আমার যে টাকা আপনার মোবাইলে গেছে তা ফেরত না দিলে আমি এই ব্যক্তিকে(যে প্রডাক্ট কিনতে চেয়েছিল) বেধে রাখবো। তখন ভাইয়া তার প্রশাসনিক পরিচয় দিলে তারা ফোন কেটে দেয়। প্রকৃত পক্ষে তারা সবাই সংঘবদ্ধ দলের সদস্য।
তাই সবাইকে অনুরোধ করব আপনার সতর্ক থাকুন । এস.এম.এস কে বিশ্বাস না করে আপনার বিকাশ ব্যালেন্স *247# দিয়ে চেক করে দেখে নিবেন।
নিজে সতর্ক থাকুন এবং এই সব প্রতারক চক্রকে ধরিয়ে দিন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
মোবাইল বর্তমানে আমাদের কাছে একটি অপরিহার্য বস্তুতে পরিনত হয়েছে। মোবাইলে কথা বলা, ছবি তোলা, গান শোনা, বেচা-কেনা, লেন-দেন, চিকিৎসা, ব্যাংকিং, চাষ-বাস থেকে শুরু করে এমন কোন কাজ নেই যা করা হয় না। বিকাশ বর্তমানে সহজে মোবাইলে টাকা লেনদেনের জন্য একটি বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় পন্থা। এটি নির্দিষ্ট মোবাইলে একটি চার সংখ্যার পিন হল ঐ মোবাইল একাউন্টের সিকিউরিটি । আর তাই বসে নেই প্রতারনা চক্র। তারা মানুষের দুর্বলতা এবং সরলতার সুযোগ নিচ্ছে।
গতকাল ১০ ই মার্চ আমার পরিচিত এক ভাইয়ার সাইটে একজন ফোন করে একটা ডিজিটাল ক্যমেরা ও একটি ক্যামেরা স্ট্যান্ড অডার করে । তিনি ফোনে বলেন তার ঐ প্রোডাক্টের যাবতীয় টাকা তিনি বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধ করতে চান। নিয়ম অনুযায়ী ভাইয়া তাকে শুধু মাত্র ৫০০ টাকা অগ্রীম বিকাশ এবং বাকী টাকা পন্য গ্রহনের সময় কুরিয়ার সার্ভিসে দেওয়ার কথা বলেন। এর কিছুক্ষন পর ঐ ব্যক্তি ফোন করে বলেন যে তিনি টাকা পাঠিয়েছেন। কিন্তু টাকা না পাওয়ার কথা বললে ঐ ব্যক্তি বলেন আপনার বিকাশে কত টাকা ছিল। তখন ভাইয়া বিকাশের আনুমানিক ব্যালেন্স বললে প্রতারক চক্র ঐ অনুমানিক ভাবে বলা টাকার সাথে তারা ৬৬০০ টাকা যোগ করে হুবহু sender name bKash থেকে ইন্টারনেট থেকে একটি এস. এম. এস পাঠায়। কিন্তু এই টাকা বিকাশ মূল ব্যালেন্সে জমা হয় নি । প্রতারক চক্র এবার ফোন করে বলে আপনি কি বিকাশ থেকে কোন এস এম এস পেয়েছেন। এই ভুয়া এস.এম.এস এর কথা ভাইয়া অস্বিকার করলে প্রতারক চক্র বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করে। তারা বলে আপনার কাছে অন্য কোন মোবাইল সেট থাকলে আমি ঐ নাম্বারে ফোন দিচ্ছি। এবং ব্যালেন্স চেক করার অন্য পদ্ধতিটা আপনাকে বলছি। এই বলে প্রতারক চক্রটি ব্যালেন্স ট্রান্সফারের মাধ্যমে ভাইয়ার মোবাইলের টাকা তাদের একাউন্টে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এই চালাকি ভাইয়া ধরে ফেলে এবং তাদেরকে বলে যে টাকা আমার নিজের একাউন্টে জমা না হওয়া পর্যন্ত আমি আপনাদের পন্য পাঠাতে পারবো না। তখন প্রতারক চক্রের একজন দোকানদার পরিচয় দিয়ে বলে তাহলে আমার যে টাকা আপনার মোবাইলে গেছে তা ফেরত না দিলে আমি এই ব্যক্তিকে(যে প্রডাক্ট কিনতে চেয়েছিল) বেধে রাখবো। তখন ভাইয়া তার প্রশাসনিক পরিচয় দিলে তারা ফোন কেটে দেয়। প্রকৃত পক্ষে তারা সবাই সংঘবদ্ধ দলের সদস্য।
তাই সবাইকে অনুরোধ করব আপনার সতর্ক থাকুন । এস.এম.এস কে বিশ্বাস না করে আপনার বিকাশ ব্যালেন্স *247# দিয়ে চেক করে দেখে নিবেন।
নিজে সতর্ক থাকুন এবং এই সব প্রতারক চক্রকে ধরিয়ে দিন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
No comments:
Post a Comment